হিসাব পরিষ্কার। শেষ ষোলতে যেতে হলে কানাডার বিপক্ষে জিততে হবে মরক্কোকে। ড্র বা হার তাদের ফেলে দেবে অনিশ্চয়তায়। এমন সমীকরণের






ম্যাচে দারুণ শুরুই করেছে আফ্রিকার শেটি। কাতারের আল থুমামা স্টেডিয়ামে ‘এফ’ গ্রুপের ম্যাচের প্রথমার্ধে প্রাধান্য নিয়ে খেলে ২-১ গোলে এগিয়ে আছে মরক্কো।
ম্যাচের চতুর্থ মিনিটেই লিড নেয় মরক্কানরা। একটি আক্রমণ ক্লিয়ার করতে গিয়ে কানাডার গোলরক্ষক বক্সের বাইরে গিয়ে ভুল পাস দেন। বল পেয়ে যান হাকিম জিয়েচ। তখন ফাঁকা কানাডার গোলপোস্ট। দুর থেকে হাকিম জিয়েচ বল পোস্টে মারেন গোলরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে। বল জালে জড়ানো দেখা ছাড়া আর কিছু করার ছিল না কানাডার রক্ষণের খেলোয়াড়দের ও গোলরক্ষকের।
১১ মিনিট পরই গোলটি ফিরিয়ে দেওয়া চমৎকার সুযোগ এসেছিল কানাডার। ডান দিক থেকে ডিফেন্সচেরা ক্রস ফেলেছিলেন কাইল নারিন। বলটি টাওন বুখানানের সামনে দিয়ে গেলেও পা লাগাতে পারেনি। তখন তার সামনে ছিল শুধুই গোলরক্ষক।






কানাডা ম্যাচে ফেরার সুযোগ হাতছাড়া করলেও ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুযোগ হাতছাড়া করেনি মরক্কো। ২৩ মিনিটে ইউসেফ নেসারির শট কানাডার গোলরক্ষকের হাতের নিচ দিয়ে জড়িয়ে যায় জালে।
কানাডা ব্যবধান কমিয়েছে ৪০ মিনিটে। তাও মরক্কোর আত্মঘাতি গোলে। বাম দিক থেকে কানাডার স্যামুয়েল আডোকুজবে যে শট নিয়েছিলেন তাতে পা চালিয়েছিলেন মরক্কোর ডিফেন্ডার নায়েফ আগুয়ার্ড। বল গতি পরিবর্তন করে আশ্রয় নেয় জালে। এটি এই বিশ্বকাপের প্রথম আত্মঘাতি গোল।
আরআই/আইএইচএস/





